ইকবাল কবির লেমন, বাঙালি বার্তাঃ বগুড়ার সোনাতলায় যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় উপজেলার ৩ টি ইউনিয়নের ২১ গ্রামের ৬ হাজার ৭৯ টি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।ইউনিয়নগুলো হলো- তেকানী চুকাই নগর , পাকুল্লা ও মধুপুর। ওই তিন ইউনিয়নের নিচু এলাকার পাট,রাস্তাঘাট ও ব্রিজ পানিতে ডুবে গেছে। রোববার বিকেলে নৌকাযোগে তিনটি ইউনিয়নের বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন ও বন্যার্তদের মাঝে চাল,চিড়া, ডাল,বিস্কুট,খাবার স্যালাইন ইত্যাদি শুকনা খাবার বিতরণ করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ শফিকুর আলম, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জান্নাতুল ফেরদৌসী রুম্পা,,উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার জিয়াউর রহমান, তেকানী চুকাই নগর ইউপি চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ সামসুল হক ,পাকুল্যা ইউপি চেয়ারম্যান জুলফিকার রহমান শান্ত ও উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা.রহমত উন্নবী ।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ শফিকুর আলম জানিয়েছেন, ‘বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থার জন্য ওয়াপদা বাঁধের ওপর ১৫টি নলকূপ স্থাপন করা হয়েছে ।’ তিনি আরো জানান, ‘ওয়াপদা বাঁধের পূর্ব পাশে ১৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পানি উঠেছে। ওইসব প্রতিষ্ঠানে পাঠদান স্থগিত রাখা হয়েছে। এ পর্যন্ত ১০ মেট্টিক টন চাল জেলা প্রশাসন বরাদ্দ দিয়েছে। ’
তেকানী চুকাই নগর ইউনিয়নের কাচারী বাজারে ও পাকুল্যা ইউনিয়নের মির্জাপুরে মেডিক্যাল টিম স্থাপন করা হয়েছে বলে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার জিয়াউর রহমান জানিয়েছেন।
প্রচ্ছদ / বগুড়ার খবর / সোনাতলায় বন্যাদুর্গত এলাকা পরিদর্শন করলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ শফিকুর আলম
Check Also
সোনাতলায় বিদ্যুৎ বিড়ম্বনায় জনভোগান্তি চরমে
রবিউল ইসলাম শাকিলঃ বগুড়া জেলার সোনাতলা উপজেলায় গত কয়েকদিন যাবৎ অতিরিক্ত বিদ্যুৎবিড়ম্বনা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। …